রক্তশূন্যতা কাটিয়ে উঠতে কলার উপকারিতা
০৯। ফোলা কমে: কলায় থাকা দ্রবণীয় ফাইবার খালি পেটে খেলে ফোলাভাব এবং গ্যাস কমাতে সাহায্য করতে পারে।
চেতনা প্রবাহরীতি কী? সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর উপন্যাসসমূহে চেতনা প্রবাহরীতি কতটুকু ক্রিয়াশীল তা আলােচনা কর
স্ট্রেস হ্রাস: কলাতে আছে উচ্চ মাত্রার পটাসিয়াম যা মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে।
কলা একটি পচনশীল খাদ্য হওয়াতে এটি সংরক্ষণে বেশ ঝামেলায় পড়তে get more info হয়। খোলা জায়গায় কলা রেখে দিলে ২-৩ দিনের মধ্যে এটি পচে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই, কলা যদি ফ্রীজে রাখা হয়, তবে এটি ১ সপ্তাহ পর্যন্ত ঠিক থাকে। কলাকে কখনোই অন্যন্য ফলের সাথে রাখা যাবে না, তা না হলে এটি অন্যান্য ফলে সংস্পর্শে এসে দ্রুত পেকে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ফাইবার সামগ্রী: উচ্চ ফাইবার সামগ্রী হওয়ায় এটি সহজে মল ত্যাগে সহায়তা করে।
দিনের যেকোনো সময় কলা খাওয়া যায়। বিশেষত সকালে কলা খেলে আরও বেশি ভালো। কারণ এতে সারাদিন কাজ করার শক্তি বাড়ে। কিন্তু সকালে খালি পেটে এটি খাওয়া কি ঠিক? কি হয় খালি পেটে এই ফল খেলে?
আরও পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার উপায়
রক্তে শর্করার মাত্রা: রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে, বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য।
আরো পড়ুনঃ ফেসিয়াল প্যারালাইসিস কি ও ঘরোয়া চিকিৎসা
নারীস্বাস্থ্য মারভেলন পিল খাওয়ার নিয়ম ও পিল খেতে ভুলে গেলে করণীয়
১ কাঁচা কলার ভর্তা রয়েছে ফাইবার। এই ফাইবার দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। সহজে ক্ষুধা লাগে না। ফলে অন্য খাবার না খেলে ওজন কমে যায়।
০৩। বমি বমি ভাব কমানো: কলার হালকা, সহজে হজমযোগ্য প্রকৃতি সকালের অসুস্থতা এবং বমি বমি ভাব, গর্ভাবস্থায় সাধারণ অস্বস্তি দূর করতে সাহায্য করতে পারে।
১২। হাইড্রেশন: কলায় প্রচুর পরিমাণে জল থাকে, যা গর্ভাবস্থায় সঠিক হাইড্রেশনে অবদান রাখে।